তেলে ত্বক সুন্দর
ত্বকের যত্নে তেলের বিকল্প নেই। কুঁচকানো ত্বক টানটান করতে এর জুড়ি নেই। নিয়মিত তেল ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা তো বৃ্দ্ধি পাবেই সেইসঙ্গে ত্বক থাকবে সুস্থও। মসৃণ, কোমল ত্বকের জন্য অযথা চেষ্টা না করে এই কয়েকটি তেল ব্যবহার করে দেখুন। ফল হাতেনাতে না পেলেও কয়েকদিন পর থেকে নিজেই বুঝতে পারবেন পার্থক্য। চলুন জেনে নেই সেই তেলগুলো সম্পর্কে-
টানটানে ত্বক পেতে পুরো শরীরে নারকেলের তেল মালিশ করুন। ভালো ফল পাওয়ার জন্য দিনে দুইবার এই প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করুন।
ক্যাস্টর অয়েল স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিডে পরিপূর্ণ যা কোলাজেন তৈরিতে সত্যিই সাহায্য করে। এটি একটি কার্যকরী উপায় যার সাহায্যে আপনি ত্বককে টানটান রাখতে পারবেন।
তিলের তেল জিঙ্কে সমৃদ্ধ, যা কোলাজেনের উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য। এটি ত্বককে টানটান করতে সাহায্য করে। ঢিলে ত্বকের থেকে নিস্তার পেতে এই তেলকে শরীরে ও মুখের জন্য ব্যবহার করা যায়।
অলিভ অয়েল ভিটামিন-ই তে সমৃদ্ধ, যা সুস্থ ত্বকের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিল্ডিং ব্লক। সেরা ফলাফলের জন্য প্রতিদিন অন্তত একবার করে আপনার ত্বক অলিভ অয়েল দিয়ে মাসাজ করুন।
আমন্ড অয়েল আরেকটি তেল, যা ভিটামিন-ই তে সমৃদ্ধ। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকীয় টিস্যুকে ভালো রাখে, ঢিলে ও ঝুলে পড়া ত্বককে মেরামত করতে সাহায্য করে।
আরগান অয়েলে আছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ই, ফ্যাটি অ্যাসিড এবং প্রোটিন, যা ত্বককে হাইড্রেট করে।
ক্যামেলিয়া সিড অয়েলে আছে ওমেগা ৬ ও ৯, যা ত্বককে স্মুদ ও সফট করে এবং হাইলি ময়েশ্চারাইজড রাখে।
ল্যাভেন্ডার অয়েল এনভায়রনমেন্টাল পল্যুশন ও ইউভি রে থেকে ত্বককে রক্ষা করে প্রিম্যাচ্যুর এজিং থেকে ত্বককে বাঁচায় এবং ত্বককে স্মুদ করে।
সানফ্লাওয়ার সিড অয়েলে আছে ভিটামিন ই, যা ত্বককে নরিশ ও হাইড্রেট করে দারুণভাবে।